Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
লালন শাহ সেতু
স্থান
ঈশ্বরদী উপজেলাধীন পাকশী ইউনিয়নে অবস্থিত
কিভাবে যাওয়া যায়
বাংলাদেশের যে কোন জায়গা হতে রেল অথবা সড়ক পথে ঈশ্বরদী/পাকশী রেলওয়ে স্টেশন অথবা বাস টার্মিনালে নেমে রি´া/টেম্পুযোগে যাওয়া যায়।
বিস্তারিত

নদীমাতৃক বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গের দ্বিতীয় বৃহৎ সড়ক সেতু লালনশাহ্ সেতু। এটি পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার অন্তর্গত পাকশী হার্ডিঞ্জ ব্রীজ সংলগ্ন। ২০০১ সালের ১৩ জানুয়ারী মোতাবেক ৩০ পৌষ, ১৪০৭ বঙ্গাব্দে রোজ শনিবার গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। ব্রীজটির নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৭ মে, ২০০৪ সালে । যানবাহন চলাচল আরম্ভ হয় ১৮ মে, ২০০৪ সালে।

যানবাহন চলাচল উদ্বোধন করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। ব্রীজটি ১৭৮৬ মিটার লম্বা, ১৮.১০ মিটার প্রস্থ এবং এতে ১৭টি পিলার/খুটি রয়েছে। একটি খুটি হতে আরেক খুটির দূরুত্ব ১০৯.৫০ মিটার। তবে ব্রীজের দুই পাশের ঝঃধৎঃরহম চড়রহঃ এ দুটি খুটি পাশাপাশি স্থাপিত। যার দুরুত্ব ৭১.৭৫ মিটার। ব্রীজের কানেকটিং রোড ১৬.০০ কিঃ মিঃ। ব্রীজের পশ্চিম পার্শ্বে ৬.০০ কিঃ মিঃ (ভেড়ামারা- কুষ্টিয়া)। পূর্ব পার্শ্বে পাকশী- ঈশ্বরদী)। ব্রীজটি দুই লাইন বিশিষ্ট। ব্রীজের মাঝে একটি ডিভাইডার রয়েছে। পদ্মানদীর উপর লালনশাহ্ সেতু নির্মাণের ফলে বাংলাদেশের দণি অঞ্চলের সাথে উত্তর ও পশ্চিম অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা সংপ্তি ও সহজ হয়েছে।